জয় বাংলা ,জয় বঙ্গবন্ধু ,হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্মদিন এবং জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন উপলক্ষে আজকে এই পোস্টে জাতীয় শিশু দিবসের ভাষণ বক্তব্য নিয়ে আজকে আলোচনার বিষয় ।আজকের এই দিনে জাতির জনক শেখ বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জ জেলায় টুঙ্গিপাড়া জন্মগ্রহণ করেন ।পিতা শেখ লুৎফর রহমান ,দুই ভাই , চার বোনের মধ্যে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন পিতা-মাতার তৃতীয় সন্তান ।আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা বিভাগ ও থানায় পাড়া মহল্লায় নানা ধরনের উদযাপন করা হচ্ছে ,তাই আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন বিভিন্ন ধরনের ভাষণ বিভিন্ন জ্ঞানমূলক কথা এবং বক্তব্য আলোচনা করা হলো।
বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম পরিচয় ও শিক্ষা জীবন
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের .১৭ মার্চ গোপালগঞ্জ জেলা টঙ্গীপাড়া জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম শেখ লুৎফর রহমান এবং মাতার নাম সায়েরা খাতুন ।দুই ভাই চার বোনের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৃতীয় সন্তান। পারিবারিক আনন্দঘন পরিবেশে টঙ্গীপাড়ায় তার শৈশব কৈশোর দিনগুলো কাটে । শিক্ষা জীবনে তিনি গিমাডাঙ্গা প্রাইমারি স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে গোপালগঞ্জ মিশন হাই স্কুলে ভর্তি হন ,এবং এই স্কুল থেকে ১৯৪১ সালে তিনি মেট্রিক পাস করেন । কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে ১৯৪৪ সালে ইন্টারমিডিয়েট এবং ১৯০৬ সালে বিএ পাস করেন তিনি ।.১৯৪৬ সালে ইসলামিয়া কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন । ছাত্র শেখ মুজিবুর রহমানের নেতা মুজিবে বিকাসিত হতে থাকেন ,১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর আইন পড়ার জন্যঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হন ।
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবন
১৯৩৯ সালে মিশনারি স্কুল পড়ার সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়। শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন একজন বীর , সাহসী , শক্তিমান ও স্পষ্টভাষী এবং খুবই মেধাবী একজন ব্যক্তিত্ব । স্কুলের ছাদ সংস্কারের জন্য একটি দল গঠন করে নিজ নেতৃত্বে তিনি শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের নিকট দাবি পেশ করেন ।১৯৪০ সালে ফেডারেশনের এক বছরের জন্য যুক্ত হন । ১৯৪৩ সালে তিনি বেঙ্গল মুসলিম লীগে যোগদান করার সুবাদে তিনি বাঙালি মুসলিম নেতা হোসাইন শহীদ সোহরা ওয়ারদি সান্নিধ্যে আসেন । ১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান পৃথক হওয়ার পর হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা শুরু হয়।মুসলিমদের রক্ষা করার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সোহরাওয়ার্দী সাথে বিভিন্ন রাজনৈতিক তৎপরতায় যুক্ত হন এরপর ঢাকায় ফিরে এসে ১৯৪৮ সালের জানুয়ারি ৪ তারিখে পুরো পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেন এবং প্রধান ছাত্রনেতায় পরিণত হন আমাদের হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান । স্বাধীন বাংলাদেশের রুপকার মহান নেতার জন্য আজকের এই বাংলাদেশ পাওয়া এই শ্রেষ্ঠ বাঙালি যদি বাংলার বুকে না থাকতো তাহলে হয়তো বাংলাদেশের মত এত সুন্দর জন্মভূমি আমরা পেতাম না ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনের ভূমিকা
শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনের ভূমিকা গুরুত্ব অপরিসীম। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালির বুকে চরমভাবে আক্রমণ করার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনের ভূমিকা রাখে । জেনারেল ইয়াহিয়া খান ১ লা মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করার প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৩রা মার্চ অসহযোগ আন্দোলন ডাক দেন। ৭ই মার্চ ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানের স্মরণকালের বৃহত্তম জনসভার ঘোষণা করেন ৭ই মার্চের সেই ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমে সারা বিশ্বের মাঝে এই বক্তব্য ছড়িয়ে পড়ে এবং সেখান থেকেই এই ঐতিহাসিক ভাষণটি স্মরণকালের বৃহত্তম ভাষণ হিসেবে ঘোষিত হয় ।এই ভাষণের দুটি কথা বাঙালির মনে চিরতরে গেঁথে গিয়েছে হৃদয়ের মধ্যে,
এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম ,এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
২৫ শে মার্চ কালোরাত্রিতে পাক হানাদার বাহিনী বাঙালির বুকে হত্যাকাণ্ড চালায় এমতাবস্থায় ৭ই মার্চের ভাষণ ওয়ারলেসের মাধ্যমে চট্টগ্রাম আওয়ামীলীগ নেতা এম এ হান্নান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে পাঠ করালে সারা দেশে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। পূর্ব বাংলার রেজিমেন্টের মেজাজ জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হয়ে ৭ ই মার্চ চট্টগ্রামে কালুরঘাট থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন ।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ
১৬ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানে বাংলাদেশ অবস্থিত পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর অধিনায়ক লেপটেন্যান্ট জেনারেল নিয়াজী হাজার হাজার উৎফুল্ল জনতার সামনে আত্মসমর্পণের দলিলের স্বাক্ষর করে।প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সৈন্য আত্মসমর্পণ করে থাকে।যা ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সর্ববৃহৎ আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠান ,।দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করার পর ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয় মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় বিজয় ।এই দিনে হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণের মাধ্যমে বিশ্ব মানচিত্রে জন্ম নেয় নতুন এক রাষ্ট্র বাংলাদে।তাই এই বিজয় আমাদের আত্মমর্যাদার এবং আমাদের সর্বভৌমত্বের প্রতীক। এই স্বাধীনতা অর্জনের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যে ত্যাগ তিতিক্ষা করেছেন তা বাঙালি জাতির কোনদিন ভুলবে না ।এই শ্রেষ্ঠ বাঙালির জন্য আমাদের এই স্বাধীনতা অর্জন। তাই এই মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা ও সালাম ।
জাতীয় শিশু দিবসের ভাষণ
আজ যেমন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্মদিন তেমনি আজ বাংলাদেশের জাতীয় শিশু দিবস। বাংলাদেশের এই শিশু দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন আয়োজন আমাদের ভাষণ দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে ।তাই আজকে আমাদের এই পোস্টে জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন ভাষণ তুলে ধরেছ…আপনি যদি শিশু দিবস উপলক্ষে ভাষণ খুঁজে থাকেন তাহলে আমাদের এই পোস্টটি আপনাকে সহযোগিতা করতে পারে এই পোস্টে খুব সহজেই এবং ভালো মানের ভাষণ পেয়ে থাকবেন এবং যেকোনো অনুষ্ঠানে আপনার বক্তব্য উপস্থাপন করতে পারবে।
শিশু দিবসের বক্তব্য
আমাদের দেশের শিশু দিবসের বক্তব্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । যা নিয়ে সবাই উপস্থাপন করতে পারে না , কারণ আপনি যদি শিশু দিবস উপলক্ষে কিছু না জানেন তাহলে কোন অনুষ্ঠানে বক্তব্য উপস্থাপন করতে পারবেন না ।তাই আপনারা যদি শিশু দিবসে উপলক্ষে ভালো উপস্থাপন করতে চান তাহলে নিচে শিশু দিবস উপলক্ষে বক্তব্য উপস্থাপন করা আছে তা থেকে আপনারা খুব সহজেই বক্তব্য সঠিক ভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করতে পারবেন । যদি শিশু দিবস উপলক্ষে আপনি বক্তব্য গুছিয়ে ভালোমতো উপস্থাপন না করতে পারেন তাহলে আপনাদের শিশু দিবসের অনুষ্ঠান বৃথা যাবে তাই দেরি না করে সুন্দর বক্তব্য পড়ুন এবং অনুষ্ঠানে সুন্দর মতো উপস্থাপন করেন।
জাতীয় শিশু দিবসের বক্তব্য শুরুঃ
আসসালামু আলাইকুম ,মঞ্চে উপস্থিত সকল সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ ও সামনে উপস্থিত আমার সহকর্মী পরিচিত ছোট ভাই বড় ভাই এবং শ্রদ্ধেয় শিক্ষক মন্ডলী সকল প্রতি জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও সালাম ।আজকে জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আপনাদের সকলকে জানাই শুভেচ্ছা ।বাংলাদেশের জাতীয় শিশু দিবস তৈরি হয়েছিল শিশুদের প্রতি যত্নশীল ও জনসচেতনতা তৈরি করার জন্য ।আজ জাতীয় শিশু দিবস তৈরি করার জন্য ভূমিকা রেখেছিল বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সরকার ।অর্থাৎ আমাদের সবার সম্মানিত ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ,জাতীয় শিশু দিবস তৈরি করার জন্য ভূমিকা রেখেছেন ।তাই তার প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ আজকে এই জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আমরা অবশ্যই শিশুদের প্রতি যত্নশীল ও দায়িত্বশীল হব অন্যদিকে সবাই মিলে এই দিনটিকে উদযাপন করে শিশুদের প্রতি যত্নশীল হওয়ার জন্য আহবান করব ।যাতে প্রত্যেকটা শিশু সঠিকভাবে বেড়ে ওঠে এবং সকলের প্রতি জনসচেতনতা ভালোভাবে চারদিকে তৈরি হয় দেশটাকে ভালোভাবে তৈরি করার জন্য একটি শিশু আগামী দিনের ভবিষ্য । আজকে একটি শিশু জন্ম নিল মানে দেশে এক টুকরো স্বর্ণ যুক্ত হলো । তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং সেই সাথে স্মরণ করছি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। আমরা প্রত্যেকেই যেখানেই থাকি না কেন শিশুদের প্রতি আমরা কখনোই কঠোর হব । প্রত্যেকটা শিশু এক একটি স্বর্ণের টুকরো । আমার বক্তব্য আর দীর্ঘায়িত করবো না আবারও আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি। আমরা প্রত্যেকেই শিশুদেরকে ভালবাসবো এবং শিশুদের পাশে থাকবো , এই বলে আমার বক্তব্য এখানেই শেষ করছি ,জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু ।
জাতীয় শিশু দিবসের গুরুত্বঃ
আমাদের জাতীয় শিশু দিবস এর গুরুত্ব অপরিসীম। শিশু দিবস এর গুরুত্ব জানার আগ ,জানতে হবে শিশু দিবস কি , শিশু হলো জন্মের পর থেকে ১৮ বছরের বালক বালিকারা ।এইসব শিশুরাই জাতির ভবিষ্যৎ তাই সব ভবিষ্যৎ নাগরিকদের সুরক্ষা এবং সুরক্ষার প্রয়োজনীয়তা কে স্মরণ রাখার জন্য জাতীয় শিশু দিবস পালন করা হয়ে থাকে। কিন্তু সেভাবে দেখতে গেলে প্রত্যেকটা দিন শিশুর যত্ন নেওয়া উচিত ।একটি গাছকে যেমন প্রতিদিন পরিচর্যা করতে হয় তেমনি একটা শিশুকে সেভাবেই পরিচর্যা করতে হয় ।আপনি শিশুকে যেভাবে গড়ে তুলবেন সেভাবেই গড়ে উঠব।শিশুর গুরুত্ব না বুঝলে তাহলে সে শিশু বড় হয়ে কোন কাজে আসবে না ।তাই প্রত্যেক ব্যক্তি কে শিশুর প্রতি যত্নশীল এবং দায়িত্বশীল হতে হব।শিশু জন্ম দেওয়াই কিন্তু শেষ কাজ নয় সেই শিশু ঠিকমত বেড়ে উঠলো কিনা ঠিকমত পরিচর্যা পেল কিনা সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে । তাই জাতীয় শিশু দিবস ২০২৩ ১৭ মার্চ পালন করব।
১৭ ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস পালন করার গুরুত্বঃ
সারা বিশ্বে ১৭ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস পালন করে থাকে তাই আমাদেরও কোন বিকল্প নেই। বঞ্চিত শিশুদের জীবন উন্নয়নের জন্য শিশু দিবস পালন করা হয় ।দেশের ভবিষ্যৎ গঠন শিশুদের গুরুত্ব কি মনে করে এই দিনটি পালন করা হয় এছাড়াও এই দিনে শিশুদের অধিকার সম্পর্কে এবং সকল মানুষকে আরো সচেতন করার চেষ্টা করা হয।শিশুরা যাতে সঠিক শিক্ষা পায় দেশে শিক্ষা সংস্কৃতি সম্পর্কে শিক্ষা পায় এবং এ ব্যাপারে প্রচার করা হয় এই দিনটিকে উপলক্ষ করে। তাহাই ১৭ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস পালন করা হয় কি প্রত্যেকটি নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব।
জাতীয় শিশু দিবস নিয়ে কিছু কথা
১৭ ই মার্চ ১৯২০ সালের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন ।জাতীয়ভাবে এই দিনটিকে শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয় ।শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসার কারণেই বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বদিন আওয়ামী লীগ সরকার প্রথম ১৯৯৬ থেকে ২০০১ শ্রেণীভুক্ত দিবস হিসেবে .১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস ঘোষণা করে।প্রথমে দিনটিকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা না করলেও পরবর্তীতে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয় ।প্রতি বছর ৭ই মার্চ সরকারি ছুটি থাকে কল কারখানা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ওআদালত সকল কিছুই বন্ধ রাখা হয়। করোনার কারণেই গত বছর জাতীয় শিশু দিবস পালনে বাধা আসে । এবার জাতীয় শিশু দিবস ২০২৩ পরিকল্পনা অনুযায়ী পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।